Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

আমাদের অর্জনসমূহ

              

 মোছাঃ আয়না খাতুন এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

স্বামী মোঃ ইউছুব আলী।

 গ্রামঃ মধ্যছাতনাই, ইউনিয়নঃ পঃ ছাতনাই,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যা ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪০.২০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ২,৫৫০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ১৭,০০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১২,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের মধ্য ছাতনাই গ্রামের দিন মজুর ইউছুবের এর স্তী আয়না খাতুন ২০১৬ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (উদকনিক) ২য় পর্যায় প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয়করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী দোকানে কাপড় বিক্রয় করেন। তার স্বামীও দোকানে সহযোগিতা করেন । তিনি একটি পাওয়ার সেলাই মেশিন ক্রয় করেছেন এবংনিয়মিত ০২ জন উদকনিকের প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত প্রশিক্ষনার্থী কাজ করেন। তিনি ০৫ (পাঁচ) শতক জমি ক্রয় ও ০১ বিঘা জমি বন্দক নিয়েছেন । ০২ টি ছাগল কিনেছেন। ০২ ছেলে সন্তানের জননী মোছাঃ আয়না খাতুন, বড় ছেলে লেখাপড়ার পাশাপাশি সে রাজমিস্ত্রি কাজ করেন এবং ছোট ছেলে ২য় শ্রেণীতে পড়ছে। তার মাসিক আয়- ৮,০০০/- থেকে ১০,০০০/- টাকা। তার জন্য সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

                                                                                                                            

  মোছাঃ হেলেন আক্তার 

এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

স্বামীঃ মোঃ ওসমান আলী

 গ্রামঃ খালপাড়া, ইউনিয়নঃ পঃ ছাতনাই,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যা ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪০.২০০/-  টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ৩৩,০০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ২২,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১৫,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্তবর্তি এলাকা খালপাড়া গ্রামের দিন মজুর ওসমান আলীর স্ত্রী হেলেন আক্তার, প্রশিক্ষণ গ্রহণের পূর্বে হেলেন আক্তারের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ ছিল, ০৩ বেলা খাওয়ার মতো অবস্থা ছিল না, দিনমজুর স্বামী যা আয় করত তা দিয়ে কোন রকমে সংসার চলত, সন্তানকে স্কুলে দেওয়ার মতো অবস্থা ছিল না, ছিল না নিজ্বস্ব কোন মোবাইল এবং থাকার মতো ঘড়ও ছিলনা । ২০১৫ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (উদকনিক) ২য় পর্যায় প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ সফলতার সাথে গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয় করে তার জীবন সংগ্রাম শুরু করেন। নিজ বাড়িতেই একটি ঘড়ে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী দোকানে কাপড় বিক্রয় করেন। তার স্বামী তাকে দোকানে সহযোগিতা করেন । বর্তমানে তার ০৪ টি সেলাই মেশিনে মহিলা কাজ করে। তিনি ০৩ বিঘা জমি বন্ধক নিয়েছেন সেই জমিতে এবার ১৫০ মন ভূট্টা ও ৩০ মন ধান ফলিয়েছেন এবং বাড়ীতে সৌরবিদ্যূৎ নিয়েছেন ও ০৩ ছাগল, ০২ টি গরু নিয়েছেন। তার সন্তান স্কুলে যায়। বড় সন্তান স্থানীয় কেজি স্কুলের ৪র্থ শ্রেণির ছাত্র, ছোট সন্তানে বয়স ০৫ মাস। এখন নিজের একটি মোবাইলও হয়েছে, বর্তমানে ০২ টি টিনের ঘড় দিয়েছেন।  তিনি স্থানীয় অনেক মহিলাকেই সেলাইয়ের কাজ শেকাচ্ছেন, হেলেন আক্তার বলেন স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশি যাদি বাইরের অর্ডার পাওয়া যেত তাহলে আরো উন্নতি করা যেত। তারি মাসিক আয় ১২,০০০/- থেকে ১৪,০০০/- টাকা। হেলেন আক্তার বলেন উদকনিক প্রকপ্লে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমার জীবন বদলে গেছে, এই প্রকল্প যেন সারা বাংলাদেশে চালু হয় এই প্রার্থনা করি। তার জন্য সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

 

 

  মোছাঃ মমিরন বেগম এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

গ্রামঃ খালপাড়া, ইউনিয়নঃ পঃ ছাতনাই,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যাঃ ১৫ জন ।

দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪৮.১৬০/- টাকা ।

নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ১৩,৭৫০/- টাকা ।

দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/-  টাকা ।

দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ২২,০০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১৭,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের খালপাড়া গ্রামের দিন মজুর জামাল উদ্দীন এর স্ত্রী মমিরন বেগম, ২০১৬ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রমিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয়করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী দোকানে কাপর বিক্রয় করেন। তার স্বামী ও দোকানে সহযোগিতা করেন । মমিরনের মাসে আয় হয় ৫০০০/= হতে ৭০০০/= টাকা। সে সকলের কাছে তার জন্য দোয়া কামনা করেছেন।

 

 

 মোছাঃ শেফালী বেগম এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

স্বামীঃ মোঃ মজিদুল ইসলাম।

গ্রামঃ জুগির ডাঙ্গা, ইউনিয়নঃ পঃ ছাতনাই,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যাঃ ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪৮.১৬০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ৩,৩০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৮৬,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ২২,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১৭,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের জুগির ডাঙ্গা গ্রামের দিন মজিদুল ইসলাম এর স্ত্রী শেফালী বেগম ২০১৫ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয় করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী দোকানে কাপড় বিক্রয় করেন। তার স্বামী ও দোকানে সহযোগিতা করেন । শেফালী বেগম মাসে আয় হয় ৬০০০/= হতে ৭০০০/= টাকা। সে সকলের কাছে তার জন্য দোয়া কামনা করেছেন।

 

  মোঃ আব্দুল আলিম এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

পিতা মোঃ সহিদুল ইসলাম।

 গ্রামঃ ছাতনাই বালাপাড়া, ইউনিয়নঃ বালাপাড়া,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ ছাতনাই বালাপাড়া  উদকনিক  দল।

দলের সদস্য সংখ্যাঃ ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪১.৫৫০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ৩,৩০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৭৭,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৭,৫০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ২২,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১৭,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ছারনাই বালাপাড়া গ্রামের দিন মজুর মোঃ সহিদুল ইসলামের এর ছেলে মোঃ আব্দুল আলিম, এইচ.এস.সি পাস করার পর অভাবের সংসারে কী করবেন ভেবে পারছিলেন না, ঠিক সে সময় ২০১৫ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং এর যন্ত্রাংশ ক্রয় করে একটি দোকান ভাড়া নিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ শুরু করেন। কাজের মান ভালো হওয়ায় কিছু দিনের মধ্যে তার দোকানে ব্যাপক মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ নিয়ে লোকজন আসেন।  মোবাইল সার্ভিসিং এর পাশাপশি তার দোকানে মোবাইলের যন্ত্রাংশ, মোবাইল চার্জার, মোবাইল কভার, মোবাইল ব্যাটারী, মোবাইল হেডফোন ইত্যাদি বিক্রি করেণ। বর্তমানে বাজারে দোকানের পজিশন ক্রয় করেছেন। মাসে তার আয় ১৫,০০০/- থেকে ২০,০০০/- টাকা। আয় করেন। তার জন্য সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

 

  মোঃ আব্দুল্লাহ্ আল মামুন এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

পিতাঃ মৃত মোঃ আব্দুল বারী প্রধান ।

 গ্রামঃ ডিমলা প্রধান পাড়া, ইউনিয়নঃ ডিমলা।

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ কুমার পাড়া উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যাঃ ১২ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৩৭,৮০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ২,৫৫০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৫২,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ২০,০০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ১৭,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১০,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার ডিমলা ইউনিয়নের,ডিমলা প্রধান পাড়া গ্রামের দিন মজুর  মৃত মোঃ আব্দুল বারী প্রধান এর ছেলে মোঃআব্দুলা আল মামুন ২০১৭ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের মোবাইল সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং এর যন্ত্রাংশ ক্রয় করে একটি দোকান ভাড়া নিয়ে মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ শুরু করেন। কাজের মান ভালো হওয়ায় কিছু দিনের মধ্যে তার দোকানে ব্যাপক মোবাইল সার্ভিসিং এর কাজ নিয়ে লোকজন আসেন। মোবাইল সার্ভিসিং এর পাশাপশি তার দোকানে মোবাইলের যন্ত্রাংশ, মোবাইল চার্জার, মোবাইল কভার, মোবাইল ব্যাটারী, মোবাইল হেডফোন ইত্যাদি বিক্রি করেণ। বর্তমানে বাজারে দোকানের পজিশন ক্রয় করেছেন। মাসে তার আয় ১০,০০০/- থেকে ১২,০০০/- টাকা। আয় করেন। তার জন্য সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

 

 মোছাঃ মমেজা বেগম এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

স্বামীঃ মোঃ সফিকুল ইসলাম।

 গ্রামঃ রামডাঙ্গা, ইউনিয়নঃ ডিমলা,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ রামডাঙ্গা উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যাঃ ১২ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৩৩,৯০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ৫,২৫০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,২৬,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১৭,০০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ৩৫,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ২২,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার ডিমলা ইউনিয়নের রামডাঙ্গা গ্রামের দিন মোঃ সফিকুল ইসলাম এর স্ত্রী মমেজা বেগম ২০১৬ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই সফলতার সাথে গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয় করে তার জীবন সংগ্রাম শুরু করেন। নিজ বাড়িতেই একটি ঘড়ে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী বিভিন্ন এলাকা থেকে কাজ আসতে শুরু করেন।  বর্তমানে তার ০২ টি সেলাই মেশিনে মহিলা কাজ করে। তিনি ৫ বিঘা জমি বন্ধক নিয়েছেন সেই জমিতে এবার ১৬০ মন ভূট্টা ও ৪০ মন ধান ফলিয়েছেন এবং বাড়ীতে ০৪ টি গরু নিয়েছেন। তার বড় সন্তান ১০ শ্রেণির ছাত্র, ছোট সন্তান ২য় শ্রেণিতে পড়ে । বর্তমানে ০২ টি টিনের ঘড় দিয়েছেন। তিনি স্থানীয় অনেক মহিলাকেই সেলাইয়ের কাজ শেখাচ্ছেন, তার মাসিক আয় ৮,০০০/- থেকে ১০,০০০/- টাকা। তার জন্য সে সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

 

                                                       

  মোছাঃ লুৎফানাহার (বিউটি এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

স্বামীঃ মোঃ শাহা আলম।

 গ্রাম পুর্ব কালিগঞ্জ, ইউনিয়ন পঃ ছাতনাই,

উপজেলা ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যা ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪০.২০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ ৩৩,০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ ২২,০০০/-টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১৫,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের পুর্ব কালিগঞ্জ গ্রামের দিন মজুর শাহা আলম এর স্ত্রী মোছাঃ লুৎফানাহার (বিউটি) ২০১৬ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রমিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয়করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী বিভিন্ন এলাকার কাজ করেন। তার মাসিক আয় ৬,০০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা।

                                                                                                                                

  মোছাঃশান্তনা বেগম এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 

স্বামীঃ মোঃ ফজলুল হক।

 গ্রামঃ পুর্ব কালিগঞ্জ,ইউনিয়ন পঃ ছাতনাই,

উপজেলাঃ ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যা ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪০.২০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ৫০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ -----টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১০,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশেধের হার ১০০% ।

 

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার ,পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের,পুর্ব কালিগঞ্জ গ্রামের দিন মজুর ফজলুল হক এর স্ত্রী শান্তনা বেগম ২০১৬ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কতৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রমিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয়করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। গ্রামের স্থানীয় অর্ডারের পাশাপাশী বিভিন্ন এলাকার কাজ করেন। তার মাসিক আয় ৬,০০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা।

 

শ্রীমতি কৃষ্ণা রানী রায়

এর দারিদ্র বিমোচনের গল্প :

 পিতাঃ শরৎ চন্দ্র রায়।

 গ্রামঃ ঠাকুরগঞ্জ, ইউনিয়ন পঃ ছাতনাই,

উপজেলা ডিমলা, জেলাঃ নীলফামারী।

 দলের নামঃ জুগির ডাঙ্গা  উদকনিক মহিলা দল।

দলের সদস্য সংখ্যা ১৫ জন ।

 দলে সঞ্চয় জমাঃ ৪০.২০০/- টাকা ।

 নিজ নামে সঞ্চয় জমাঃ৫০০/- টাকা ।

  দলে ঋণ বিতারণঃ ২,৬৮,০০০/- টাকা ।

 দলে ঋণ আদায়ঃ ১,০৫,৩০০/-টাকা ।

নিজ নামে ঋণ গ্রহনঃ -----টাকা ।

 নিজ নামে ঋণ পরিশোধঃ ১০,০০০/- টাকা।

কিস্থিতে পরিশোধের হার ১০০% ।

নীলফামারী জেলাধীন ডিমলা উপজেলার ,পঃ ছাতনাই ইউনিয়নের,পুর্ব কালিগঞ্জ গ্রামের দিন মজুর শরৎ চন্দ্র এর কন্য শ্রীমতি কৃষ্ণা রানী রায় ২০১৫ সালে স্বামী মারা যাওয়ার পর  স্বামীর বাড়ির লোকজনের অত্যাচারে থাকতে না পেরে গরীব বাবার বাড়ীতে আশ্রয় নেয় এবং তার একটি ছেলে সন্তান নিয়ে অনেক কষ্টে দিন পার হচ্ছিল। ঠিক এই সময় ২০১৭ সালে বিআরডিবি ডিমলা উপজেলা কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন উত্তরাঞ্চলের দারিদ্রদের কর্মসংস্থান নিশ্চকরণ কর্মসুচি (২য় পর্যায়) প্রকল্পের আওতায় ৬০ দিনের সেলাই প্রশিক্ষণ গ্রহন করেন । প্রশিক্ষণ শেষে দৈনিক  ভাতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে একটি সেলাই মেশিন ক্রয়করে নিজ বাড়িতে কাজ শুরু করেন। আশেপাশে কোন দর্জি না থাকায় এবং কৃষ্ণার কাজের মান ভালো হওয়ায় অনেকেই কাজ নিয়ে তার কাছে আসতে থাকে। বর্তমানে তার ছেলে স্থানীয় কেজি স্কুলের ৩য় শ্রেণির ছাত্র। কৃষ্ণা রানী ০২ টি গরু কিনেছেন। অভাবে সংসারে তার বৃদ্ধ বাবাকে আর্থিক সহায়তা করেন। তার মাসিক আয় ৮০০০০/- থেকে ১০,০০০/- টাকা। সকলের কাছে তার জন্য আর্শিবাদ ও দোয়া কামনা করেছেন।

 

ছবিসহ আরো বিস্তারিত দেখতে অনুগ্রহ করে সংযুক্ত ফাইলটি দেখুন, ধন্যবাদ ।